বদরী
সাহাবী
-এম এ রাজ্জাক
হাওলাদার
ভুমিকা:
১৭ রমজান। সত্য-মিথ্যার লড়াইয়ের
দিন। এদিন মুসলমানদের সাথে কাফেরদের প্রথম যুদ্ধ সঙ্ঘটিত হয়। যা ঐতিহাসিক বদর যুদ্ধ
হিসেবে ইতিহাসে পরিচিত। ঘুমিয়ে পড়া জীর্ণশীর্ণ মুসলমানকে জাগিয়ে দেয়ার জন্য বদরের চেতনার
চেয়ে কার্যকরী আর কিছুই হতে পারে না। বদর মুসলমানের ঈমানি চেতনাকে শাণিত করে।
মাত্র দুই বছর আগে মক্কায় কাফেরদের
অকথ্য নির্যাতনের শিকার হয়ে মহান আল্লাহর নির্দেশে নবীজী সাহাবিদের নিয়ে মদিনায় হিজরত
করেন। মদিনায় নবীজীর সুখ্যাতি ও চার দিকে ইসলামের সুমহান বার্তা কাফেরদের মনকে ভীষণ
বিষিয়ে তুলেছিল। নব প্রতিষ্ঠিত ইসলামী রাষ্ট্রের বিরুদ্ধে তাদের চক্রান্ত থেমে থাকেনি।
ভারি অস্ত্রশস্ত্র সংগ্রহের জন্য তারা আবু সুফিয়ানকে শামে পাঠায়। মুসলমানরা এই খবর
জানতে পেরে অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ফেরার পথে আবু সুফিয়ানের পথ আগলে দাঁড়ায়। মুসলমানদের
উদ্দেশ্য ছিল তার থেকে যুদ্ধের সরঞ্জাম কেড়ে নেয়া। এদিকে মক্কায় অপপ্রচার রটে যে, মুসলমানরা আবু
সুফিয়ানের ওপর হামলা করেছে। আবু জাহেলের নেতৃত্বে ১০০০ সৈন্যে নিয়ে কাফেরদের বিশাল
বাহিনী মদিনা আক্রমণে বের হয়ে পড়ে। মুসলমানরা আক্রমণ প্রতিহত করতে বদরের উপকণ্ঠে উপস্থিত
হয়।
বদর যুদ্ধ:
দ্বিতীয় হিজরির রমজান মাসের
১৭ তারিখ। রোজা রেখে যুদ্ধের ময়দানে উপস্থিত নবীজীর কাফেলা। বদরের মাঠে কাফের
বাহিনীর এক হাজার সশস্ত্র সৈন্য বাহিনীর মুখোমুখি মাত্র ৩১৩ জন মর্দে-মুজাহিদ।
জাগতিক দৃষ্টিতে দেখলে যে কেউই যুদ্ধের আগে মুমিন বাহিনীর নিশ্চিত পরাজয়ের কথা বলে
দিতে পারবে। কিন্তু এ বাহিনী তো জাগতিক দৃষ্টির বাইরেও আরেকটি দৃষ্টি অর্জন
করেছিল। তা হলো ঈমানি দৃষ্টি। জাগতিক অস্ত্র ছাড়াও ঈমানি অস্ত্র তাদের কলবের খাপে
মোড়া ছিল। যুদ্ধের প্রস্তুতিকলে নবীজী সবার সাথে পরামর্শ করলেন। মুহাজিরগণ
সর্বোচ্চ সমর্থনের আশ্বাস দিলেন। নবীজীর মন ভরেনি। তিনি আবারো সমর্থন চাইলেন।
এবার তিনি জানতে চাচ্ছেন মূলত আনসারদের মতামত।
কারণ আনসাররা মদিনার
অধিবাসী। মদিনার অলিগলি সম্পর্কে অন্যদের চাইতে তাদের ধারণা বেশি। এই যুদ্ধে তাদের
মতামত ও অংশগ্রহণ খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আনসার সাহাবি সাদ ইবনে মুয়াজ (রা:) বললেন, হে আল্লাহর
রাসূল (সা:)। আপনি আমাদের কাছে যা চান
আমরা দিতে প্রস্তুত। আমাদের সাথে নিয়ে যেখানে যেতে চান আমরা না বলব না। আপনি যা
আদেশ করবেন তাই আমরা মেনে নেবো। আরেক সাহাবি বললেন, আমরা মুসা (আ:)-এর উম্মতের মতো
বলব না যে, আপনি আর আপনার রব গিয়ে যুদ্ধ করুন। বরং আমরা বলব, আপনি আমাদের নিয়ে চলুন। আমরা
আপনার চতুর্দিক থেকে দুর্গ গড়ে তুলব। নবীজীর আদেশ পেয়ে সাহাবারা আল্লাহর ওপর ভরসা
করে, খেজুর গাছের শুকনো ঢাল হাতেই ঝাঁপিয়ে পড়ে চকচকে
তরবারিধারীদের ওপর। বুখারি শরিফের কিতাবুল মাগাজিতে এসেছে, যেসব
সাহাবি শুকনো খেজুরের ঢাল নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছিল, একসময় তারা
দেখে খেজুরের ঢাল আর খেজুরের ঢাল নেই। চকচকে তরবারি বনে গেছে। সুবহানাল্লাহ।
জাগতিক অস্ত্রের মোকাবেলায় ঈমানি অস্ত্র এমনই হয়।
আরেকটি ঘটনা, নবীজী (সা:)
সৈনদের উদ্বুদ্ধ করার জন্য আবেগময়ী ভাষণ দিচ্ছেন। একপর্যায়ে বলছেন, ওই জান্নাতের দিকে ছুটে আসো যা আসমান ও জমিনের চেয়েও বড়। ন্যায়ের পক্ষে
লড়াই করে শহীদ হলে এমন ১০টি পৃথিবীর সমান একটি জান্নাত তোমাকে দেয়া হবে। পাশেই
একজন সাহাবি খেজুর খাচ্ছিলেন। যখন জান্নাতের কথা শুনলেন, তখন
বললেন, বাহ! কী চমৎকার জান্নাত বানিয়ে রেখেছেন আল্লাহ
তায়ালা। আমি যদি হাতে থাকা খেজুরগুলো খেতে থাকি তাহলে তো জান্নাতে যেতে খুব দেরি
হয়ে যাবে। এই বলে হাতের সব খেজুর ছুড়ে ফেলে সে চলে যায় জিহাদের ময়দানে। জগতের
মানুষ ভরসা করে জাগতিক উপকরণের ওপর। মুমিন ভরসা করে আল্লাহর ওপর।
তাইতো রাসূল (সা:) যুদ্ধ
শুরুর আগে আগে আকাশের দিকে দু’হাত বাড়িয়ে কান্নাজড়িত কণ্ঠে বারবার বলছিলেন,
হে আল্লাহ! এত বিশাল সেনাবাহিনীর মোকাবেলা করার শক্তি এ ছোট্ট মুমিন
বাহিনীর নেই। আজ যদি এ মুমিন বাহিনী হেরে যায়, তাহলে তোমাকে
আল্লাহ বলে ডাকার আর কেউই থাকবে না। এভাবে দোয়া করে রাসূল (সা:) ঝাঁপিয়ে পড়লেন
যুদ্ধের ময়দানে। আল্লাহর সাহায্য নাজিল হলো। বিশ্বাসীরা জয়ী হলো। এই যে অস্ত্রের
বলে নয় দোয়া ও আল্লাহর উপর ভরসা রেখে প্রচেষ্টা করার ফলে বিজয় লাভ- এটাই বদরের
সবচেয়ে বড় শিক্ষা। আফসোস! আজ মুসলমানের সব আছে, শুধু ঈমানী
শক্তিতে তারা হয়ে পড়েছে জীর্ণশীর্ণ।
আধুনিক মালয়েশিয়ার রূপকার ড. মাথির মুহাম্মাদ বড় আফসোস
করে বলেছেন, মুসলমানদের তো এমন শক্তি অর্জন করার কথা ছিল, বিশ্বের
কোথাও মুসলমানের দিকে অন্যায়ভাবে কেউ চোখ তুলে তাকানো মাত্রই পুরোবিশ্বে
প্রতিবাদ-প্রতিরোধের ঝড় উঠবে- কেনো আমার ভাইয়ের দিকে চোখ তুলে তাকানো হলো। অথচ
পাখির মতো মুসলমানদের হত্যা করা হচ্ছে, প্রতিরোধ তো দূরের
কথা মৌখিক নিন্দাও জানায় না মুসলিম বিশ্বের রাজা-বাদশাহরা। আর একশ্রেণীর মুসলমান
আছে, যারা বলে, বদরে রাসূল (সা:) দোয়ার
ফলে বিজয়ী হয়েছেন। আমরাও খানকা আর মসিজদে বসে বসে তাসবিহ গুনে গুনে বিশ্বের
নির্যাতিত মুসলমানের মুক্তি নিশ্চিত করব। এদের সম্পর্কে মাহাথির মুহাম্মাদ বলেন,
এমন মূর্খের মতো কোনো মুসলমান চিন্তা করতে পারে, তা ভাবতেও লজ্জা লাগে। তারা কি দেখে না নবীজী দোয়া করে যেমন চোখ ভিজিয়েছেন,
তেমনি যুদ্ধ করেও শরীর রাঙিয়েছেন। শুধু দোয়া করলেই যদি সব হতো,
তাহলে বদরের ময়দানে ১৩ জন সাহাবি শহীদ হওয়ার প্রয়োজন ছিল না।
হে আল্লাহ! বদরের ইমান আবার
মুসলমানদের মনে ঢেলে দিন। আবার অসত্যের বিরুদ্ধে মুসমানদের বিজয় দিন।
বদরের যুদ্ধে অংশগ্রহণকারী
সাহাবাদের তালিকা
বদরের
যুদ্ধ (আরবি: غزوة بدر) ২ হিজরির ১৭ রমজান (১৭ মার্চ ৬২৪ খ্রিষ্টাব্দ) মদিনার মুসলিম ও মক্কার কুরাইশদের মধ্যে সংঘটিত হয়। বদর যুদ্ধ ইসলামের
গুরুত্বপূর্ণ যুদ্ধ। এই যুদ্ধে কুরাইশদের তুলনায়
মুসলমানদের সংখ্যা কম ছিলো । বদরের যুদ্ধে মুসলিম বাহিনীতে অংশগ্রহণ কারী
সাহাবাদেরকে বদরী
সাহাবী বলা হয়।
সাহাবীর
সংখ্যা:
বদরের যুদ্ধে মুসলমান
বাহিনীর সদস্য সংখ্যা ছিলো ৩১৩ জন । এই ৩১৩ জনকে বদরী সাহাবী বলা হয়। এদের মধ্যে
৮০ জন ছিলো মুহাজির সাহাবী ও ২৩৩ জন ছিলো আনসার সাহাবী।
সাহাবীদের
মর্যাদা
আল্লাহ্ পবিত্র কুরআনে সুরা বাকারা-২:১৪৪)
১৮৫ নং আয়াতে বদরী সাহাবাদের সত্য-মিথ্যা পার্থক্যকারী দিনের যুদ্ধকারী ইঙ্গিত
করে তাদের প্রতি সন্তুষ্টি প্রকাশ করে বলেছেনঃ
شَهْرُ
رَمَضَانَ الَّذِي أُنْزِلَ فِيهِ الْقُرْآنُ هُدًى لِلنَّاسِ وَبَيِّنَاتٍ مِنَ
الْهُدَىٰ وَالْفُرْقَانِ ۚ فَمَنْ شَهِدَ مِنْكُمُ الشَّهْرَ فَلْيَصُمْهُ ۖ
وَمَنْ كَانَ مَرِيضًا أَوْ عَلَىٰ سَفَرٍ فَعِدَّةٌ مِنْ أَيَّامٍ أُخَرَ ۗ
يُرِيدُ اللَّهُ بِكُمُ الْيُسْرَ وَلَا يُرِيدُ بِكُمُ الْعُسْرَ وَلِتُكْمِلُوا
الْعِدَّةَ وَلِتُكَبِّرُوا اللَّهَ عَلَىٰ مَا هَدَاكُمْ وَلَعَلَّكُمْ
تَشْكُرُونَ
রমযান মাসই হল সে মাস, যাতে নাযিল করা হয়েছে কোরআন,
যা মানুষের জন্য
হেদায়েত এবং সত্যপথ যাত্রীদের জন্য সুষ্পষ্ট পথ নির্দেশ আর ন্যায় ও অন্যায়ের
মাঝে পার্থক্য বিধানকারী। কাজেই তোমাদের মধ্যে যে লোক এ মাসটি পাবে, সে এ মাসের রোযা রাখবে। আর যে লোক অসুস্থ কিংবা মুসাফির অবস্থায় থাকবে সে
অন্য দিনে গণনা পূরণ করবে। আল্লাহ তোমাদের জন্য সহজ করতে চান; তোমাদের জন্য জটিলতা কামনা করেন না যাতে তোমরা গণনা পূরণ কর এবং তোমাদের
হেদায়েত দান করার দরুন আল্লাহ তা’আলার মহত্ত্ব
বর্ণনা কর, যাতে তোমরা কৃতজ্ঞতা স্বীকার কর।
·
এছাড়াও রাসুল বদরী সাহাবীদের প্রতি স্পষ্ট
ভাষায় বলেছেনঃ বদরী সাহাবাদের জন্য জাহান্নাম হারাম। (মুসলিম শরীফ : ২৪৯৫)
·
অন্য হাদিসে বর্নিত, আল্লাহ তায়ালা তাদের আগে পরের সব গুনাহ ক্ষমা করে দিয়েছেন। (মুস্তাদরাক : ৪/৮৭)
বদরী সাহাবীদের নামের তালিকা:
প্রসিদ্ধ বর্ণনা সমূহের আলোকে নিম্মে ৩১৩ জন বদরী সাহাবীর নামের তালিকা প্রদান
করা হলো। বুযূর্গানে কিরামের অভিজ্ঞতা হল, সম্মানিত বদরী সাহাবীগণের নাম উল্লেখ করে দু‘আ করলে তা কবুল হয় এবং এটা পরীক্ষিত।
মুহাজিরবৃন্দ :
১. হযরত রাসূলুল্লাহ্ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম
২. হযরত আবু বকর সিদ্দীক (রা.)
৩. হযরত উমর ইবনুল খাত্তাব (রা.)
৪. হযরত উসমান ইবনে অফফান (রা.)
৫. হযরত আলী ইবনে আবী তালিব (রা.)
৬. হযরত হামযা ইবনে আব্দুল মুত্তালিব (রা.)
৭. হযরত যায়েদ ইবনে হারিসা (রা.)
৮. হযরত আছ-ছাইছা (রা.)
৯. হযরত আবু কাবশা ফারসী (রা.) (রাসূলুল্লাহ সা.-এর আযাদকৃত গোলাম)।
১০. হযরত আবু মারসাদ কান্নাস বিন হিছন (হুসাইন) (রা.)
১১. হযরত মারসাদ বিন আবু মারসাদ (রা.) (কান্নাস বিন হিছনের পুত্র)।
১২. হযরত উবাইদা ইবনুল হারিস (রা.)
১৩. হযরত হুসাইন ইবনুল হারিস (রা.)
১৪. হযরত মাসতাহ আউফ ইবনে উসাসা (রা.)
১৫. হযরত আবু হুযাইফা ইবনে উতবা ইবনে রাবীয়া (রা.)
১৬. হযরত সালিম (রা.)(আবু হুযাইফা (রা.)-এর আযাদকৃত গোলাম)।
১৭. হযরত সাবীহ (রা.)(আবুল আস উমাইয়া (রা.)-এর আযাদকৃত গোলাম)।
১৮. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে জাহাশ (রা.)
১৯. হযরত উক্কাশা ইবনে মিহসান (রা.)
২০. হযরত শুজা ইবনে ওহাব (রা.)
২১. হযরত উকবা ইবনে ওহাব (রা.)
২২. হযরত কায়েস ইবনে রুকাইশ (রা.)
২৩. হযরত সিনান মিহসান (রা.)
২৪. হযরত সিনান ইবনে আবী সিনান (রা.)
২৫. হযরত মিহরায ইবনে সাযলা (রা.)
২৬. হযরত রাবীয়া ইবনে আকতাম (রা.)
২৭. হযরত সাকাফ ইবনে আমর (রা.) ও তাঁর দু’ভাই।
২৮. হযরত মালিক ইবনে আমর (রা.)
২৯. হযরত মুদাল্লাজ ইবনে আমর (রা.)
৩০. হযরত সুয়াইদ ইবনে মাকশী (রা.)
৩১. হযরত উতবা ইবনে গাযওয়ান (রা.)
৩২. হযরত উতবা ইবনে গাযওয়ানের মুক্তদাস হযরত জান্নাত (রা.)
৩৩. হযরত জুবাইর ইবনে আওয়াম (রা.)
৩৪. হযরত হাতিব ইবনে আবী বালতা‘আ (রা.)
৩৫. হযরত হাতিব ইবনে আবী বালতা‘আর মুক্তদাস হযরত সা‘দ কালবী (রা.)
৩৬. হযরত মু‘সআব ইবনে
উমাইর (রা.)
৩৭. হযরত সুয়াইমিত ইবনে সা‘দ (রা.)
৩৮. হযরত আবদুর রহমান ইবনে আউফ (রা.)
৩৯. হযরত সা‘দ ইবনে আবী
ওয়াক্কাস (রা.) ও তাঁর ভাই-
৪০. হযরত উমাইর ইবনে আবী ওয়াক্কাস (রা.)
৪১. হযরত মিকদাদ ইবনে আমর (রা.)
৪২. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাসউদ (রা.)
৪৩. হযরত মাসউদ ইবনে রাবীয়া (রা.)
৪৪. হযরত যূ শিমালাইন ইবনে আব্দে আমর (রা.)
৪৫. হযরত খাব্বাব ইবনুল আরত (রা.)
৪৬. হযরত আবু বকর (রা.)-এর মুক্তদাস হযরত বেলাল ইবনে রবাহ (রা.)
৪৭. হযরত আমের ইবনে ফুহাইরা (রা.)
৪৮. হযরত সুহাইব ইবনে সিনান রুহী (রা.)
৪৯. হযরত তলহা ইবনে উববাইদুল্লাহ (রা.)
৫০. হযরত আবু সালমা ইবনে আবুল আসাদ (রা.)
৫১. হযরত সাম্মাস ইবনে উসমান (রা.)
৫২. হযরত আরকাম ইবনে আবিল আরকাম (রা.)
৫৩. হযরত আম্মার ইবনে ইয়াসির (রা.)
৫৪. হযরত মা‘তাফ ইবনে আউফ
(রা.)
৫৫. হযরত যায়েদ ইবনুল খত্তাব (রা.), হযরত উমর ইবনুল খত্তাব (রা.)এর ভাই,
৫৬. হযরত মাহজাহ (রা.), হযরত উমর
ইবনুল খত্তাব (রা.) এর মুক্তদাস,
৫৭. হযরত আমর ইবনে সুরাকা (রা.) ও তাঁর ভাই
৫৮. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে সুরাকা (রা.)
৫৯. হযরত ওয়াকিদ ইবনে আবদুল্লাহ (রা.)
৬০. হযরত খাওলা ইবনে আবদুল খাওলা (রা.)
৬১. হযরত মালিক ইবনে আবু খাওলা (রা.)
৬২. হযরত আমর ইবনে রাবীয়াহ (রা.)
৬৩. হযরত আমের ইবনে বুকাইর (রা.)
৬৪. হযরত আকিল ইবনে বুকাইর (রা.)
৬৫. হযরত খালিদ ইবনে বুকাইর (রা.)
৬৬. হযরত আয়াস ইবনে বুকাইর (রা.)
৬৭. হযরত সাঈদ ইবনে যায়েদ ইবনে আমর ইবনে নুফাইল (রা.)
৬৮. হযরত উসমান ইবনে মাযজউন জুমাহী (রা.)
৬৯. হযরত সাঈব ইবনে উসামন (রা.)
৭০. হযরত কুদামা ইবনে মাযউন (রা.)
৭১. হযরত আবদুল্লাহ ইবনে মাযউন (রা.)
৭২. হযরত মা‘মার ইবনে হারিস
(রা.)
৭৩. হযরত খুনাইস ইবনে খুরাফা (রা.)
৭৪. হযরত আবু সাবরা ইবনে রাহম (রা.)
৭৫. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মাখরামা (রা.)
৭৬. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে সহাইল ইবনে আমর (রা.)
৭৭. হযরত সুহাইল ইবনে আমরের মুক্তদাস হযরত উমাইর ইবনে আউফ (রা.)
৭৮. হযরত সা‘দ ইবনে খাওলা
(রা.)
৭৯. হযরত আবু উবাইদা আমের ইবনে জাররাহ (রা.)
৮০. হযরত আমর ইবনে হারিস (রা.)
৮১. হযরত সুহাইল ইবনেওয়হাব (রা.) ও তাঁর ভাই,
৮২. হযরত সাফওয়ান ইবনে ওহাব (রা.)
৮৩. হযরত আমর ইবনে আবু সারাহ (রা.)
৮৪. হযরত ওয়াহাব ইবনে সা‘দ (রা.)
৮৫. হযরত হাতিব ইবনে আমর (রা.)
৮৬. হযরত ইয়ায ইবনে আবু জুহাইর (রা.)
আনসারবৃন্দ :
৮৭. হযরত সা‘দ ইবনে মু‘আয (রা.) ও তাঁর ভাই,
৮৮. হযরত আমর ইবনে মু‘আয (রা.)
৮৯. হযরত হারিস ইবনে আওস ইবনে মু‘আয (রা.) অর্থাৎ হযরত সা‘দ ইবনে মু‘আযের ভ্রাতুষ্পুত্র।
৯০. হযরত হারিস ইবনে আনাস (রা.)
৯১. হযরত সা‘দ ইবনে যায়েদ
(রা.)
৯২. হযরত সা‘লামা ইবনে
সাল্লামা ইবনে ওয়াক্কাশ (রা.)
৯৩. হযরত আব্বাদ ইবনে বিশ্র ইবনে ওয়াক্কাশ (রা.)
৯৪. হযরত সা‘লামা ইবনে
সাবিত ইবনে ওয়াক্কশ (রা.)
৯৫. হযরত রাফে‘ ইবনে ইয়াযীদ
(রা.)
৯৬. হযরত হারিস ইবনে খুযামা (রা.)
৯৭. হযরত মুহাম্মাদ ইবনে মাসলামা (রা.)
৯৮. হযরত সালামা ইবনে আসলাম (রা.)
৯৯. হযরত আবুল হাইসাম ইবনে তাইহান (রা.)
১০০. হযরত উবাইদা ইবনে তাইহান (রা.)
১০১. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে সাহল (রা.)
১০২. হযরত কাতাদা ইবনে নু‘মান (রা.)
১০৩. হযরত উবাইদ ইবনে আওস (রা.)
১০৪. হযরত নাসর ইবনে হারিস (রা.)
১০৫. হযরত মুত‘আব ইবনে উবাইদ
(রা.)
১০৬. হযরত আবদুল্লাহ ইবনে তারিক (রা.)
১০৭. হযরত মাসউদ ইবনে সা‘দ (রা.)
১০৮. হযরত আবু আবস ইবনে জুবাইর (রা.)
১০৯. হযরত আবু বুরদা হাই ইবনে নাইয়ার (রা.)
১১০. হযরত আসিম ইবনে সাবিত (রা.)
১১১. হযরত মুত‘আব ইবনে
কুশাইর (রা.)
১১২. হযরত আমর ইবনে মা‘বাদ (রা.)
১১৩. হযরত সাহল ইবনে হুনাইফ (রা.)
১১৪. হযরত মুবাশ্বির ইবনে আবদুল মুনযির (রা.)
১১৫. হযরত রিফা‘আ ইবনে আবদুল
মুনযির (রা.)
১১৬. হযরত সা‘দ ইবনে উবাইদ
ইবনে নু‘মান (রা.)
১১৭. হযরত আইম ইবনে সাঈদাহ (রা.)
১১৮. হযরত রাফে‘ ইবনে আনজাদাহ
(রা.)
১১৯. হযরত উবাইদ ইবনে আবু উবাইদ (রা.)
১২০. হযরত সা‘লাবা ইবনে
হাতিব (রা.)
১২১. হযরত আবু লুবাবা ইবনে আবদুল মুনযির (রা.)
১২২. হযরত হারিস ইবনে হাতিব (রা.)
১২৩. হযরত হাতিব ইবনে আমর (রা.)
১২৪. হযরত আসিম ইবনে আদী (রা.)
১২৫. হযরত উনাইস ইবনে কাতাদা (রা.)
১২৬. হযরত মা‘আন ইবনে আদী
(রা.)
১২৭. হযরত সাবিত ইবনে আরকাম (রা.)
১২৮. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে সালমা (রা.)
১২৯. হযরত যায়েদ ইবনে আসলাম (রা.)
১৩০. হযরত রিবঈ ইবনে রাফে‘ (রা.)
১৩১. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে জুবাইর (রা.)
১৩২. হযরত আমি ইবনে কাইস (রা.)
১৩৩. হযরত আবু যিয়াহ ইবনে সাবিত (রা.)
১৩৪. হযরত আবু হান্নাহ ইবনে সাবিত (রা.) অর্থাৎ আবু যিয়াহ’র ভাই।
১৩৫. হযরত সালিম ইবনে উমাইর (রা.)
১৩৬. হযরত হারিস ইবনে নু‘মান (রা.)
১৩৭. হযরত খাওয়াত ইবনে জুবাইর ইবনে নু‘মান (রা.)
১৩৮. হযরত মুনযির ইবনে মুহাম্মাদ (রা.)
১৩৯. হযরত আবু আকীল ইবনে আব্দুল্লাহ (রা.)
১৪০. হযরত সা‘দ ইবনে
খায়সামা (রা.)
১৪১. হযরত মুনযির ইবনে কুদামা (রা.)
১৪২. হযরত মালিক ইবনে কুদামা (রা.)
১৪৩. হযরত হারিস ইবনে আরফাজা (রা.)
১৪৪. হযরত সা‘দ ইবনে
খাইসামার মুক্তদাস হযরত তামীম (রা.)
১৪৫. হযরত জাবির ইবনে আতিক (রা.)
১৪৬. হযরত মালিক ইবনে নুমাইলা (রা.)
১৪৭. হযরত নু‘মান ইবনে আসর
(রা.)
১৪৮. হযরত খারিজা ইবনে যাইদ (রা.)
১৪৯. হযরত সা‘দ ইবনে রাবী
(রা.)
১৫০. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে রাওয়াহা (রা.)
১৫১. হযরত খাল্লাদ ইবনে সুয়াইদ (রা.)
১৫২. হযরত বাশীর ইবনে সা‘দ (রা.)
১৫৩. হযরত সিমাক ইবনে সা‘দ (রা.)
১৫৪. হযরত সবী ইবনে কাইস (রা.) ও তাঁর ভাই
১৫৫. হযরত আব্বাদ ইবনে কাইস (রা.)
১৫৬. হযরত আব্দুল্লাহ ইবেন আব্স (রা.)
১৫৭. হযরত ইয়াযীদ ইবনে হারিস (রা.)
১৫৮. হযরত খুবাইব ইবনে উসাফ (রা.)
১৫৯. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে যায়দ ইবনে সালাবা (রা.) এবং তাঁর ভাই
১৬০. হযরত হারিস ইবনে যায়দ ইবনে সা‘লাবা (রা.)
১৬১. হযরত সুফিয়ান ইবনে বিশ্র (রা.)
১৬২. তামীম ইবনে ইউয়ার (রা.)
১৬৩. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে উমাইর (রা.)
১৬৪. হযরত যাইত ইবনে মাযিন (রা.)
১৬৫. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আরফাত (রা.)
১৬৬. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে রবী (রা.)
১৬৭. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে উবাই (রা.) অর্থাৎ সরদার
আব্দুল্লাহ ইবনে উবাই ইবনে সালূলের পুত্র
১৬৮. হযরত আওস ইবনে খাওলা (রা.)
১৬৯. হযরত যাইদ ইবনে ওয়াদিয়া (রা.)
১৭০. হযরত ইকবা ইবনে ওয়াহাব (রা.)
১৭১. হযরত রিফা‘আ ইবনে আমর
(রা.)
১৭২. হযরত আমের ইবনে সালমা (রা.)
১৭৩. হযরত মা‘বাদ ইবনে
আব্বাদ (রা.)
১৭৪. হযরত আমের ইবনে বুকাইর (রা.)
১৭৫. হযরত নওফাল ইবনে আব্দুল্লাহ (রা.)
১৭৬. হযরত উবাদা ইবনে সামিত (রা.)
১৭৭. হযরত আওস ইবনে সামিত (রা.)
১৭৮. হযরত নু‘মান ইবনে
মালিক (রা.)
১৭৯. হযরত সাবিত ইবনে হুযাল (রা.)
১৮০. হযরত মালিক ইবনে ওয়াশাম (রা.)
১৮১. হযরত রবী ইবনে আয়াস (রা.) ও তাঁর ভাই
১৮২. হযরত ওয়ারাকা ইবনে আয়াস (রা.)
১৮৩. হযরত আমর ইবনে আয়াস (রা.), (ভিন্নমতে ওয়ারাকা ও রবীর ভাই অথবা আশ্রিত)
১৮৪. হযরত মাযহার ইবনে যিয়াদ (রা.)
১৮৫. হযরত আব্বাদ ইবনে মাশখাশ (রা.)
১৮৬. হযরত নুহাব ইবনে সা‘লাবা (রা.) ও তাঁর ভাই
১৮৭. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে সা‘লাবা (রা.)
১৮৮. হযরত উকবা ইবনে রবীয়া (রা.)
১৮৯. হযরত আবু দুজানা সিমাক ইবনে খারাশা (রা.)
১৯০. হযরত মুন্যির ইবনে আমর (রা.)
১৯১. হযরত আবু উসাইদ মালিক ইবনে রবী‘আহ (রা.)
১৯২. হযরত মালিক ইবনে মাসউদ (রা.)
১৯৩. হযরত আবদে রাব্বীহ ইবনে হক (রা.)
১৯৪. হযরত কা‘ব ইবনে
জাম্মায (রা.)
১৯৫. হযরত যামরা ইবনে আমর (রা.)
১৯৬. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমের (রা.)
১৯৭. হযরত কারাশ ইবনে সাম্মা (রা.)
১৯৮. হযরত হুবাব ইবনে মুনযির (রা.)
১৯৯. হযরত উমাইর ইবনে হুমাম (রা.)
২০০. হযরত খিরাশের মুক্তদাস হযরত তামীম (রা.)
২০১. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে আমর ইবনে জামূহ (রা.)
২০২. হযরত উকবা ইবনে আমের (রা.)
২০৩. হযরত হাবীব ইবনে আসওয়াদ (রা.)
২০৪. হযরত সাবিত ইবনে সা‘লাবা (রা.)
২০৫. হযরত উমাইর ইবনে হারিস (রা.)
২০৬. হযরত বিশর ইবনে বারা (রা.)
২০৭. হযরত তুফাইল ইবনে মালিক (রা.)
২০৮. হযরত তুফাইল ইবনে নু‘মান (রা.)
২০৯. হযরত সিনান ইবনে সাইফী (রা.)
২১০. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে জাদ ইবনে কাইস (রা.)
২১১. হযরত উতবা ইবনে আবদুল্লাহ (রা.)
২১২. হযরত জাব্বার ইবনে সখর (রা.)
২১৩. হযরত খারিজা ইবনে হুমাইর (রা.)
২১৪. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে হুমাইর (রা.)
২১৫. হযরত ইয়াযীদ ইবনে মুনযির (রা.)
২১৬. হযরত মা‘কাল ইবনে
মুনযির (রা.)
২১৭. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে নু‘মান (রা.)
২১৮. হযরত যাহ্হাক ইবনে হারিসা (রা.)
২১৯. হযরত সা‘দ ইবনে যুরাইক
(রা.)
২২০. হযরত মা‘বাদ ইবনে কাইস
(রা.)
২২১. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে কাইস (রা.)
২২২. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে মানাফ (রা.)
২২৩. হযরত জাবির ইবনে আব্দুল্লাহ ইবনে রাবাব (রা.)
২২৪. হযরত খালিদ ইবনে কাইস (রা.)
২২৫. হযরত নু‘মান ইবনে
সিনান (রা.)
২২৬. হযরত আবুল মুনযির ইয়াযীদ ইবনে আমের (রা.)
২২৭. হযরত সুলাইম ইবনে আমর (রা.)
২২৮. হযরত কাতবা ইবনে আমের (রা.)
২২৯. হযরত সুলাইম ইবনে আমরের মুক্তদাস হযরত আনতারা (রা.)
২৩০. হযরত আয়অস ইবনে আমের (রা.)
২৩১. হযরত সা‘লাবা ইবনে
গানামা (রা.)
২৩২. হযরত আবুল ইয়াসার কা‘ব ইবনে আমর (রা.)
২৩৩. হযরত সাহল ইবনে কাইস (রা.)
২৩৪. হযরত অঅমর ইবনে তালক (রা.)
২৩৫. হযরত মু‘আয ইবনে জাবাল
(রা.)
২৩৬. হযরত কাইস ইবনে মিহসান (রা.)
২৩৭. হযরত হারিস ইবনে কাইস (রা.)
২৩৮. হযরত জুবাইর ইবনে ইয়াস (রা.)
২৩৯. হযরত সা‘দ ইবনে উসমান
(রা.) ও তাঁর ভাই,
২৪০. হযরত উকবা ইবনে উসমান (রা.)
২৪১. হযরত যাকওয়ান ইবনে আবদে কাইস (রা.)
২৪২. হযরত মাসউদ ইবনে খালদা (রা.)
২৪৩. হযরত আব্বাদ ইবনে কায়েস (রা.)
২৪৪. হযরত আসআদ ইবনে ইয়াযীদ (রা.)
২৪৫. হযরত ফাকীহ ইবনে বিশর (রা.)
২৪৬. হযরত মু‘আয ইবনে মাইস
(রা.) ও তাঁর ভাই
২৪৭. হযরত আইয ইবনে ইয়াইস (রা.)
২৪৮. হযরত মা‘আয ইবনে জাবাল
(রা.)
২৪৯. হযরত মাসউদ ইবনে সা‘দ (রা.)
২৫০. হযরত রিফা‘আ ইবনে রাফে‘ (রা.)
২৫১. হযরত উবাইদ ইবনে যায়েদ (রা.)
২৫২. হযরত যিয়াদ এবন লাবীদ (রা.)
২৫৩. হযরত ফারওয়া ইবনে আমর (রা.)
২৫৪. হযরত খালিদ ইবনে কায়েস (রা.)
২৫৫. হযরত জাবালা ইবনে সা‘লাবা (রা.)
২৫৬. হযরত আতিয়্যা ইবনে নুয়াইরা (রা.)
২৫৭. হযরত খালীকা ইবনে আদী (রা.)
২৫৮. হযরত গাম্মারা খারাম (রা.)
২৫৯. হযরত সুরাকা ইবনে কা‘ব (রা.)
২৬০. হযরত হারিশাহ ইবনে নু‘মান (রা.)
২৬১. হযরত সুলাইম ইবনে কাইস (রা.)
২৬২. হযরত সুহাইল ইবনে কাইস (রা.)
২৬৩. হযরত আদী ইবনে যাগবার (রা.)
২৬৪. হযরত মাসউদ ইবনে আওস (রা.)
২৬৫. হযরত আবু খুযাইমা ইবনে আওস (রা.)
২৬৬. হযরত রাফে‘ ইবনে হারিস
(রা.)
২৬৭. হযরত আউফ ইবনে হারিস (রা.)
২৬৮. হযরত মু‘আউয়ায ইবনে
হারিস (রা.)
২৬৯. হযরত মু‘আয ইবনে হারিস
(রা.) (উপরোক্ত তিনজনই হযরত আফরা (রা.)-এর পুত্র)।
২৭০. হযরত নু‘মান ইবনে উমর
(রা.)
২৭১. হযরত আমের ইবনে মাখলাদ (রা.)
২৭২. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে কাইস (রা.)
২৭৩. হযরত উসাইমা আশজাঈ (রা.)
২৭৪. হযরত ওয়াদিকা ইবনে আমর (রা.)
২৭৫. হারিস ইবনে আফরার মুক্তদাস হযরত আবুল হামরা (রা.)
২৭৬. হযরত তালিয়া ইবনে আমর (রা.)
২৭৭. হযরত সুহাইল ইবনে আতিক (রা.)
২৭৮. হযরত হারিস ইবনে সাম্মা (রা.)
২৭৯. হযরত উবাই ইবনে কা‘ব (রা.)
২৮০. হযরত আনাস ইবনে মু‘আয (রা.)
২৮১. হযরত আওস ইবনে সাবিত (রা.)
২৮২. হযরত আবুশ-শাইখ উবাই ইবনে সাবিত (রা.), হযরত হাসসান ইবনে সাবিতের ভাই
২৮৩. হযরত আবু তালহা যাইদ ইবনে আসহাল (রা.)
২৮৪. হযরত হারিশাহ ইবনে সুরাকা (রা.)
২৮৫. হযরত আমর ইবনে সা‘লাবা (রা.)
২৮৬. হযরত সালীত ইবনে কাইস (রা.)
২৮৭. হযরত আবু সালীত ইবনে আমর (রা.)
২৮৮. হযরত সাবিত ইবনে খানসা (রা.)
২৮৯. হযরত আমের ইবনে উমাইয়া (রা.)
২৯০. হযরত মিহরায ইবনে আমের (রা.)
২৯১. হযরত সাওয়াদ ইবনে গাযিয়্যা (রা.)
২৯২. হযরত আবু যাইদ কাইস ইবনে সাকান (রা.)
২৯৩. হযরত আবুল আওয়ার ইবনে হারিস (রা.)
২৯৪. হযরত সুলাইম ইবনে মিলহান (রা.)
২৯৫. হযরত হাররাম ইবনে মিলহান (রা.)
২৯৬. হযরত কাইস ইবনে আবু সা‘সা (রা.)
২৯৭. হযরত আব্দুল্লাহ ইবনে কা‘ব (রা.)
২৯৮. হযরত উসাইমা আসাদী (রা.)
২৯৯. হযরত আবু দাউদ উমাইর ইবনে আমের (রা.)
৩০০. হযরত সুরাকা ইবনে আমর (রা.)
৩০১. হযরত কাইস ইবনে মাখলাদ (রা.)
৩০২. হযরত নু‘মান ইবনে আবদে
আমর (রা.)
৩০৩. হযরত হিমাক ইবনে আবদে আমর (রা.)
৩০৪. হযরত সুলাইম ইবনে হারিস (রা.)
৩০৫. হযরত জাবির ইবনে খালিদ (রা.)
৩০৬. হযরত সা‘দ ইবনে সুহাইল
(রা.)
৩০৭. হযরত কা‘ব ইবনে যাইদ
(রা.)
৩০৮. হযরত বুহাইর ইবনে আবু বুহাইর (রা.)
৩০৯. হযরত ইতবাস ইবনে মালিক (রা.)
৩১০. হযরত আলীল ইবনে ওয়াবরাহ (রা.)
৩১১. হযরত ইসমাত ইবনে হুসাইন (রা.)
৩১২. হযরত হিলাল ইবনে মু‘আল্লা (রা.)
৩১৩. হযরত ইসমাহ ইবনুল হাসীন (রা.)
পরিশেষ
কথা:
হে আল্লাহ! বদরের ইমান আবার
মুসলমানদের মনে ঢেলে দিন। আবার অসত্যের বিরুদ্ধে মুসমানদের বিজয় দিন। হে মহান
আল্লাহ তুমি আমাদের কবুল করুন। আমিন।
No comments:
Post a Comment
razzakhowlader59@gmil.com